বুধবার (১৫ মে) দুপুরে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান চালিয়ে ৬২ শতক আয়তনের এই পুকুরটি দখলমুক্ত করা হয়।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শাহ জহুরুল হোসেন জানান, সরকারি খাস খতিয়ানের অন্তর্ভুক্ত পুকুরটি দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর ধরে মৃত বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মাহমুদ আলী ব্যক্তিগতভাবে দখলে রেখে মাছ চাষ করে আসছিলেন। তার মৃত্যুর পর তার ছেলে শফিকও পুকুরটির দখল বজায় রাখেন। স্থানীয়দের অভিযোগের পর বিষয়টি তদন্ত করে সত্যতা পাওয়া গেলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দখলদারদের উচ্ছেদপূর্বক পুকুরটি পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
তিনি আরও জানান, অভিযানের সময় পুকুরে চাষ করা মাছ জব্দ করে উন্মুক্ত নিলামের মাধ্যমে ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।
দখলমুক্ত করা পুকুরটি পরবর্তীতে সঠিক নিয়মে ইজারা দিয়ে স্থানীয় জনগণের স্বার্থে ব্যবহার করা হবে বলেও জানান তিনি।
মন্তব্য করুন